সমরেশ মজুমদারের বইপড়া হয়না অনেকদিন।কালবেলা পড়েছিলাম বহু বছর আগে,তখন সমরেশকে চিনতামও না ভালোভাবে।অনেক বছর পর আবার সমরেশ পড়া হলো।তাছাড়া পিএইচডিতে এসে পড়ার সময় মেলানো কঠিন।গতমাসে বই পড়ার উদ্দেশ্যে কিন্ডল কিনলাম।এবার অনেকটা জেনে,বুঝে সমরেশ দিয়ে কিন্ডলে পড়া শুরু করলাম।উপন্যাসের নাম আট কুঠুরি নয় দরজা।পলিটিকাল থ্রিলার বলে নাম দিয়েছে এইবইয়ের জনরার।থ্রিলার ও পড়েছি কত, খুব বেশি পড়া হয়নি।তবে এইবইয়ের বেশ কয়টা চ্যাপ্টার পরতে যেয়ে শ্বাসরুদ্ধ অবস্থা হয়েছিলো।আকাশলালের চরিত্রের রহস্য উদঘাটনে অনেক দুপুর কেটে গেছে এই বইয়ের সাথে।ডাক্তারদের এই গন্ডগোলের শহরে আসা,বাঘের সাথে লড়াই।প্রথমে তো ভেবেই নিয়েছিলাম বাঘের রহস্য উপন্যাস এটা।তবে আস্তে আস্তে সব জট খুলতে থাকে।ম্যাডাম চরিত্র এখনও রহস্য আমার কাছে।যাই হোক অনেকদিন পর চমৎকার একটা বই পড়লাম এটাই সার্থকতা।
যাত্রা পর্ব এখনও অনেক পথ পাড়ি দেয়া বাকি।ফেব্রুয়ারীর ৬ তারিখ রাত ৮ টায় ফ্লাইট ছিলো।টিকেট পাওয়ার পর থেকেই টুকটাক কেনাকাটা শুরু করছিলাম।নিজে যেয়ে বংগবাজার থেকে শীতের জ্যাকেট কিনলাম।মাইনাসের জন্য। নিউমার্কেট থেকে ছোট লাগেজ কিনেছি একটা।ফ্লাইটের দিন সকালে মার পাঠানো টাকা দিয়ে একজোড়া জুতা আর একটা নেক পিলো কিনলাম।ফ্লাইট ছিলো রাত ৮:১৫ তে।কাতার এয়ারওয়েজ এ।দুপুরের পরই হল থেকে রওনা হয়ে গেলাম।এয়ারপোর্টে পৌছলাম বিকেল ৪ টার দিকে।এয়ারপোর্টে প্রবেশের পর প্রথম কাজ হলো যেই এয়ারলাইনস এর টিকেট কাটসি ওই এয়ারলাইনস এর বুথ খুজে বের করা।এরপর এদের লাগেজ দিয়ে দেয়া।ওরা লাগেজের ওজন মেপে বারকোড লাগিয়ে দেয়। আর সাথে বোর্ডিং পাসও দেয়।বোর্ডিং পাস পাওয়ার পর ইমিগ্রেশন। ইমিগ্রেশন এর পর প্লেন যেই গেট থেকে ছাড়বে ওই গেটে যেতে হয়।যাওয়ার পথে চেকিং আছে।জুতা সহ বেল্ট সব কিছু ই খুলে ফেলতে হয়। চিত্র: ঢাকা এয়ারপোর্টে প্লেন বোর্ডিং এর আগে। সবকিছু ঠিকভাবে হওয়ার পর প্লেন এ উঠে বসলাম।প্রথম জার্নি ছিলো ঢাকা টু দোহা।দোহায় প্রথম transit.। সৌভাগ্যক্রমে জীবনের প্রথম ফ্লাই এ একটা উইন্ডো সিট পেয়ে গেলাম।ঢাক...
Comments
Post a Comment