Skip to main content

Posts

Showing posts from March, 2019

কিওক্রাডং ভ্রমনের ইতিবৃত্ত

কিওক্রাডং ভ্রমনের ইতিবৃত্ত কিওক্রাডং ভ্রমনের অপূর্ব বৃত্তান্ত   লিখতে বসলাম, পাহাড় দেখার অনাবিল আনন্দ, সীমাহীন বিশালতা আমদের মনকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছে । ডিসেম্বর এর পনের তারিখ রাতে চিটাগংগামি বাস এ চেপে বসলাম আমরা বেশ কয়েকজন। ঢাকা চিটাগাং মহাসড়কে জ্যাম এর কারণে পৌছতেই সকাল ১১ টা। চিটাগং থেকে যেতে হবে বদ্দারহাট। বন্ধুমহলে চিটাগংবাসী লোকজন থাকায় কাজটা সহজ হয়ে গেল। বদ্দারহাট থেকে যেতে হবে বান্দরবান ,পুবালি বাস এ করে রওনা করলাম। ভেবে রেখেছিলাম পাহাড়ি এলাকায় ঢুকেই পরেছি,কিন্তু বান্দরবান আসার আগে পর্যন্ত তেমন কোন   পাহাড় এর দেখা পাইনি। তিন ঘন্টার জার্নি করে বান্দরবান এসে পৌছালাম। বান্দরবান   পৌছতেই বেশ খানিকটা   দেরি হয়ে গেল। সকালে দেরি হওয়ার প্রভাবটা ভাল করেই পরল। কারন বান্দরবান থেকে রুমা যাওয়ার বাস দুপুর ৩ টার পর আর পাওয়া যায় না। বাধ্য হয়ে বাস রিজার্ভ ন‌িতে হল। শেষ বিকেলে ঢুলুঢুলু চোখে পাহাড় এর আবেশ অনুভব করতে পারলাম। রুমা বান্দরবান অবস্থিত একটা থানা শহর। রাতে রুমাতেই অবস্থান করতে হল। গাইড এর কল্যাণে সব কিছু গুছানোই পেয়েছেলাম। থাকার হোটেলটা ছিল বেশ সুন্দর, সাঙ্গু নদীর তিরে। থাকার

ছবির কবিতা

দুপুরে নদীর ঘাটে কালজয়ী জলে, বিস্তর বাতাস, পাখা ঝাপটানো পাখি নির্জীব মাঠের ঘাস! কোনকালে স্বেচ্ছাচারী করেছিল ত্যাগ সবুজ পাতার নেই এতটুকু রং । ভালোবেসে দিয়েছিল রোদের আভাস চেয়েছে সে কতকিছু ; রাজা -রাজপুত আরো কোটালের ঘোড়া সব কিছু পেয়েছে কি? এতদিন পরে তার মনে পড়ে নিস্তব্ধ চেহারা,কালজয়ী জলে দুপুরে নদীর ঘাটে!