Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2020

শুভ নববর্ষ ১৪২৭

পহেলা বৈশাখ বাঙালির প্রানের উৎসব। বাঙলা বর্ষের প্রথম দিন, নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার ধুমধাম মহোৎসব। সেই অতীত কাল থেকে চলে আসছে বাংলা বছর বরণ করে নেয়ার উৎসব। আর এখন সেটা হয়ে গেছে গোটা বিশ্বের সব বাঙালির মিলনোৎসব।  আমাদের ছোটবেলায় আমরা পহেলা বৈশাখ দেখেছি। পালন করেছি, নতুন বছরে সৃষ্টিকর্তার কাছে সুখ সমৃদ্ধি চেয়ে প্রার্থনা করেছি। এদিন পুরো পরিবারের সবার মধ্যে উৎসবমুখর ভাব থাকে। সকাল সকাল সবাই মিলে দই চিরা খাওয়ার মধ্য দিয়ে শুরু। পরিবারের বড়দের প্রণাম করে প্রণামী নেয়া হত খাওয়ার পরে।  ছোটবেলায় পহেলা বৈশাখে দেখা আরেকটা উৎসব হচ্ছে "আম ভাসানো "। ছোট আমের মুকুল পুকুরে ভাসানো। মানে হিন্দুধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে মা গঙ্গার কাছে উৎসর্গ করা। এর মধ্যে দিয়ে, যাতে আমের ফলন ভালো হয় তার আশীর্বাদ চাওয়া।  এরপর এঘর ওঘর ঘুরে সবার কাছে আশীর্বাদ চাওয়া, দুপুরে সবাই একসাথে খাওয়া। এরপর বিকেলে চলে যেতাম বৈশাখী মেলায়। এই এক উৎসব আমার সমগ্র শৈশবকে মাত করে রেখেছে। গ্রামের মাঠে ঘোড়দৌড় দেখে, কতদিন ঘোড়সওয়ার হওয়ার ইচ্ছা লালন করেছি। মেলায় যেয়ে ঘুরতাম, আচার খেতাম, আর আনুষাঙ্গিক ছিলো বড় ডাটওয়ালা বেলুন ও মাটির ঘোড়া কেনা।

কোভিড -১৯ : মিথ বনাম বাস্তবতা

সারা বিশ্ব এক দুর্যোগের মধ্যে পতিত হয়েছে, আর এই দুর্যোগের নাম করোনাভাইরাস। চলমান এই পরিস্থথিতিতে COVID-19 নিয়ে চারিদিকে নানা তথ্যের ছড়াছ। তাই এতসব তথ্যের ভিড়ে কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা সেটা জানা অত্যাবশক।   ★ COVID-19 রোধে ভ্যাক্সিন আবিষ্কৃত হয়েছে        -ভুল।  এখনও পর্যন্ত COVID-19 সারিয়ে তোলার কোনো ভ্যাক্সিন পাওয়া   যায়নি। বিজ্ঞানীরা নিরলসভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্ত মানবদেহের উপযোগী ও কার্যকারী একটি ভ্যাক্সিন তৈরি করতে বেশ খানিকটা সময় লেগে যাবে।  ★ করোনাভাইরাস মানুষ কতৃক তৈরি করা হয়েছে বা ছেড়ে দেয়া হয়েছে    -ভুল।           ভাইরাস সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। মাঝেমধ্যে যখন একটি ভাইরাস কোনো প্রাণিদেহ থেকে যেমন: শুকর, বাদুর বা পাখি থেকে পরিবর্তিত হয়ে   মানবদেহে ছড়িয়ে পরে তখন এটা মানবদেহে রোগ সৃষ্টিকরে। আর এভাবেই করোনাভাইরাসও মানবদেহ ছড়িয় পরেছে।   ★ বিদেশ থেকে পরিবহন করা কোনো দ্রব্যসামগ্রীর মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে।     -ভুল।  বিজ্ঞানীরা এখনও ভাইরাসটি কিভাবে ছড়ায়, কিভাবে মানুষকে অসুস্থ করে তোলে সে ব্যাপারে গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছেে। এই আর্টিকেল লেখা পর্যন্ত, বিশ্ব স্বাস্থ

ভুলে যাই রাত্রির গভীরে

ভালোবাসা বুকে চেপে ধরে বেঁচে থাকি আমরা অনন্তকাল,  জেগে থাকি নিবিড় রাত্রি গভীর মমতায় ডুবে থাকি চোখ বুজে! আমাদের শিয়রের পাশে দেবদূত এসে হেসে বলে "ভালোবাসা কখনোই দেখা না দেখার নয় ভালোবাসা বেঁচে থাকে তোমাদের গভীর ভালোবাসায় ! " 💛