আজ সকালটা জুড়ে প্রচন্ড বৃষ্টি একটা সজীব গন্ধ বাতাসে একটা জীবন ক্ষয়ে যায়, একটা না বলা কথা রয়ে যায় বুকের গভীরে যেমন থাকে দীর্ঘদিন না দেখে থাকা প্রেমিকের সুর। সকালটা জুড়েই বৃষ্টি এরকম অসাধারণ এক সকালে বাইরে তাকিয়ে বৃষ্টি দেখা জীবনের হিসেব কষা সময়ের ফাক গলে কোথা থেকে কত বছর চলে গেল, কখন বাস্তবতা এসে সামনে দাড়ালো, সেসব হিসেবের সময় না। কবিতা লেখার সময় কি? হতেও পারে, কত স্বপ্নই তো কবিতা হয়ে যায় কবিতারা পিছু ছাড়ে না বৃষ্টি দিনে আরো বেশি জেকে বসে মাথার ভেতরে। এসব কবিতা লিখতে লিখতেই একদিন কবিরা টের পেয়ে যায় ফুরিয়ে এসেছে জীবনের সময়। ------------------------------------------- নিয়ামতি বন্দর, বরিশাল। ২৯ জুন, ২০২৪.
যাত্রা পর্ব এখনও অনেক পথ পাড়ি দেয়া বাকি।ফেব্রুয়ারীর ৬ তারিখ রাত ৮ টায় ফ্লাইট ছিলো।টিকেট পাওয়ার পর থেকেই টুকটাক কেনাকাটা শুরু করছিলাম।নিজে যেয়ে বংগবাজার থেকে শীতের জ্যাকেট কিনলাম।মাইনাসের জন্য। নিউমার্কেট থেকে ছোট লাগেজ কিনেছি একটা।ফ্লাইটের দিন সকালে মার পাঠানো টাকা দিয়ে একজোড়া জুতা আর একটা নেক পিলো কিনলাম।ফ্লাইট ছিলো রাত ৮:১৫ তে।কাতার এয়ারওয়েজ এ।দুপুরের পরই হল থেকে রওনা হয়ে গেলাম।এয়ারপোর্টে পৌছলাম বিকেল ৪ টার দিকে।এয়ারপোর্টে প্রবেশের পর প্রথম কাজ হলো যেই এয়ারলাইনস এর টিকেট কাটসি ওই এয়ারলাইনস এর বুথ খুজে বের করা।এরপর এদের লাগেজ দিয়ে দেয়া।ওরা লাগেজের ওজন মেপে বারকোড লাগিয়ে দেয়। আর সাথে বোর্ডিং পাসও দেয়।বোর্ডিং পাস পাওয়ার পর ইমিগ্রেশন। ইমিগ্রেশন এর পর প্লেন যেই গেট থেকে ছাড়বে ওই গেটে যেতে হয়।যাওয়ার পথে চেকিং আছে।জুতা সহ বেল্ট সব কিছু ই খুলে ফেলতে হয়। চিত্র: ঢাকা এয়ারপোর্টে প্লেন বোর্ডিং এর আগে। সবকিছু ঠিকভাবে হওয়ার পর প্লেন এ উঠে বসলাম।প্রথম জার্নি ছিলো ঢাকা টু দোহা।দোহায় প্রথম transit.। সৌভাগ্যক্রমে জীবনের প্রথম ফ্লাই এ একটা উইন্ডো সিট পেয়ে গেলাম।ঢাক...