লেখার অভ্যাস জারি রাখা কিংবা ব্লগ কে সচল রাখা দুইক্ষেত্রেই সাপ্তাহিক কিছু একটা লেখা দরকার। সারা সপ্তাহের স্ট্রেস ঝেড়ে ফেলতেও লেখা উচিত।সপ্তাহজুড়ে ঘটে যাওয়া ঘটনা,আর সেসব থেকে গ্রহণ করা শিক্ষাটাও লিখে রাখা উচিত।সেই ভাবনা থেকেই শুরু করলাম "শব্দসাপ্তাহিক"।সপ্তাহান্তে কাজে কিংবা পড়াশোনার ফাকে একটু সময় করে কিছু একটা লিখে ব্লগে দেওয়ার জন্যই এই সাপ্তাহিক সেকশান টা চালু করা।ব্লগের নাম শব্দশৈশবের সাথে মিল রেখে এর নাম রাখলাম শব্দসাপ্তাহিক।দাঁতভাঙা কোন রাজনৈতিক বিশ্লেষণ থাকবে না এখানে,এরচে বরং ছুটির দিনে দেখা কোন মুভি কিংবা পড়া কোন বইয়ের ছোট্ট করে আলোচনা সমালোচনাই বেশি জায়গা পাবে।আরো জায়গা পাবে নিজের অভিজ্ঞতা, যা জানা দরকার আমার নিজের এবং আমার আশেপাশের সকলের।
যাত্রা পর্ব এখনও অনেক পথ পাড়ি দেয়া বাকি।ফেব্রুয়ারীর ৬ তারিখ রাত ৮ টায় ফ্লাইট ছিলো।টিকেট পাওয়ার পর থেকেই টুকটাক কেনাকাটা শুরু করছিলাম।নিজে যেয়ে বংগবাজার থেকে শীতের জ্যাকেট কিনলাম।মাইনাসের জন্য। নিউমার্কেট থেকে ছোট লাগেজ কিনেছি একটা।ফ্লাইটের দিন সকালে মার পাঠানো টাকা দিয়ে একজোড়া জুতা আর একটা নেক পিলো কিনলাম।ফ্লাইট ছিলো রাত ৮:১৫ তে।কাতার এয়ারওয়েজ এ।দুপুরের পরই হল থেকে রওনা হয়ে গেলাম।এয়ারপোর্টে পৌছলাম বিকেল ৪ টার দিকে।এয়ারপোর্টে প্রবেশের পর প্রথম কাজ হলো যেই এয়ারলাইনস এর টিকেট কাটসি ওই এয়ারলাইনস এর বুথ খুজে বের করা।এরপর এদের লাগেজ দিয়ে দেয়া।ওরা লাগেজের ওজন মেপে বারকোড লাগিয়ে দেয়। আর সাথে বোর্ডিং পাসও দেয়।বোর্ডিং পাস পাওয়ার পর ইমিগ্রেশন। ইমিগ্রেশন এর পর প্লেন যেই গেট থেকে ছাড়বে ওই গেটে যেতে হয়।যাওয়ার পথে চেকিং আছে।জুতা সহ বেল্ট সব কিছু ই খুলে ফেলতে হয়। চিত্র: ঢাকা এয়ারপোর্টে প্লেন বোর্ডিং এর আগে। সবকিছু ঠিকভাবে হওয়ার পর প্লেন এ উঠে বসলাম।প্রথম জার্নি ছিলো ঢাকা টু দোহা।দোহায় প্রথম transit.। সৌভাগ্যক্রমে জীবনের প্রথম ফ্লাই এ একটা উইন্ডো সিট পেয়ে গেলাম।ঢাক...
Comments
Post a Comment