Skip to main content

রাকানিয়েলো ও ভাইরোলজি

 বিভিন্ন কোর্স পড়ার আগে, ওই কোর্স রিলেটেড বেষ্ট লেকচারগুলো ইউটিউব খুজে দেখে নেই। অভ্যাসবশত,  Virology পড়ার আগে এই কাজ করতে যেয়ে খুজে পাই Vincent Racaniello (ভিনসেণ্ট রাকানিয়েলো) কে। রাকানিয়েলো কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির মাইক্রোবায়োলজি এন্ড ইমিউনোলজি ডিপার্টমেন্টের শিক্ষক ।উনি পোস্টডকে কাজ করেছেন ডেভিড বাল্টিমোরের সাথে পোলিওভাইরাস নিয়ে।আর বাল্টিমোর কে আমরা সবাই চিনি ভাইরাসের ক্লাসিফিকেশান এর জন্য।




https://onceascientist.net/2020/05/26/ep15/




ইউটিউব এ Racaniello র অত্যন্ত চমৎকার একটা চ্যানেল রয়েছে উনার নিজের নামেই 

https://www.youtube.com/c/VincentRacaniello/featured ।এছাড়াও তিনি বিভিন্ন বিষয়ের উপর ৫ টা পডকাস্ট হোস্ট করেন : This week in Virology, This week in Parasitism,This week in Microbiology, This week in Evolution এবং  Urban Agriculture । আমাদের  সবার পরিচিত ফ্লিন্টের Principles of Virology  বইয়ের কো-অথর উনি ।ভাইরোলজি বিষয়ক যেকোনো কিছু গুগল করলে সবার আগে যে ওয়েবসাইট টা এসে হাজির হয় virology.ws ওটা উনার ই হাত ধরে গড়ে ওঠা ।২০১৫ সালে তিনি American Society for Virology এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন।উনার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্যে হচ্ছে সবাইকে ফ্রি তে ভাইরোলজি শেখানো।আর এতবড় একটা করোনাভাইরাস প্যান্ডেমিক হয়ে যাওয়ার  পর একটু হলেও সবাই ভাইরোলজি সম্পর্কে জানাশোনা উচিত।উনার  ভাইরোলজি বিষয়ক মহামূল্যাবান সব লেকচার ইউটিউব দেখে নিতে পারবেন একদম বিনামূল্যে। এইসব চমৎকার আর উন্নত মানসিকতার মানুষ আছে বলেই পৃথিবীটা আজও এত চমৎকার


Source:https://en.wikipedia.org/wiki/Vincent_Racaniello

https://www.virology.ws/about/

https://microbiology.columbia.edu/faculty-vincent-racaniello

https://twitter.com/profvrr?ref_src=twsrc%5Egoogle%7Ctwcamp%5Eserp%7Ctwgr%5Eauthor


Comments

Popular posts from this blog

দীর্ঘশ্বাস -নদীর ধারে।

আমাদের ভেতরে জেগে থাকে একটা দীর্ঘশ্বাস  হৃদয় ঘুমায়ে যায়,জেগে থাকে আমাদের মন কত দিন পরে, কোনো এক শান্ত শীত ভোরে দূর থেকে ভেসে আসে খেজুর পাতার ঘ্রাণ  রংয়ের আকাশে ভেসে মেঘ একটুকু বয়ে নেওয়া রঙিন আবেগ। আমরা ভাবতে থাকি টিনের চালের নিচে শুয়ে কত বাস ট্রাম চলে,আর কত দূর দৌড়ালে  আমাদের কাছে এসে সময় ক্ষমা চেয়ে নেবে আর কত গল্প বলে,কত সব কবিতা লেখা হলে মানুষ ভেবে নেবে সফল জীবন কত দিন, কত সন্ধ্যা পাখির ডাকের থেকে আকাশ দেখে,নিরবে নদীর পারে নদীর ঢেউয়ের সাথে কত কথা বলা হলে পরে আমাদের বন্ধু হবে,আমরা হবো বন্ধু নদী কিংবা ঘাসের  কত দিন কথা হয় ওই নীল পাখিদের সাথে।

চতুরঙ্গ : একটি চৌমুখী পর্যালোচনা!

চতুরঙ্গ উপন্যাসের মূল চরিত্র চারটি। চারটি বিশেষ কাহিনী একত্রিত করেই, একই সুতোর টানে আবর্তিত হয়েছে শ্রীবিলাসের জবানীতে। তারপরও শচীশ না শ্রীবিলাস কাকে প্রধান চরিত্র বলবো তা নিয়ে দ্বন্ধ থেকেই যায়।  জ্যাঠামশাই জগমোহন এর নাস্তিকতার আড়ালে নির্লোভ জন সেবা করা মানবধর্মের সুন্দর পরিচয় বহন করে। জগমোহন থেকে সে মহান গুন পরিচালিত হয়েছে শ্রীবিলাসের দিকে। তৎকালীন সমাজ ব্যাবস্থায় স্রোতের বিপরীতে চলা এরকম চরিত্র সৃষ্টি করা কখনোই সহজ কাজ ছিলো না।নারীজীবননের নানা দ্বন্দ্ব সংঘাত সুচারুরূপে উঠে এসেছে দামিনীর মধ্যে। দামিনীর ভালোবাসা শচীশ আর শ্রীবিলাসের জীবনে নিয়ে এসেছে শীতলতা।যদিও ভালোবাসার স্রোত সর্বদাই শচীশের দিকেই প্রবাহিত হয়েছে। এমনকি শ্রীবিলাসের সাথে বিবাহের পরও সে শচীশের প্রতি নিবেদিতপ্রান। শচীশের জীবিকার চিন্তাও সেই করেছে।কিন্তু মৃত্যুর পূর্ব মূহুর্তে শেষ আকুতিটুকু শ্রীবিলাসের  প্রতিই ছিলো "সাধ মিটিল না, জন্মান্তরে আবার যেন তোমাকে পাই "। দামিনী শক্তভাবে অবহেলা করে গেছে লীলানন্দস্বামীর ধর্ম, কর্ম, প্রেম আর আধ্যাত্মিকতা।  চারটি চরিত্রকে আলাদাভাবে বর্ননা করেও, তাদের স্বকীয়তা ধরে রেখেছেন সমানভা

জাহাজের পটভূমিতে

সকালের কোলাহল শুরু হতে, শুরুর সূর্যের আলো যেইমাত্র জানালা দিয়ে ঘরে প্রবেশ করে তখন আর কে এলিয়ে থাকে গা বিছানার পরে? অতএব, চমৎকার একটা দিনের শুরু শুরু আরো কিছুকাল উদ্দেশ্যেহীন বেচে থাকা কি করে কাটবে এই নিরাশ সময়,সব এলোমেলো ভেবে। ঘর থেকে বের হয়ে একটি পাখিকে ডেকে যেতে দেখি শুধু গাছের আড়ালে তারপর দিন বেড়ে যায়,মানুষের সব  ক্ষুধা গ্রাস করে মৃত অন্ধকার  দুপুরের নিরবতা সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে যখন সাগরতীরে ভিড়ে যায় পুরোনো জাহাজ নাবিকেরা নেমে পরে বন্দরের কাছে তাদের ও আছে প্রয়োজন আরো কিছুকাল বেচে উপভোগ করা এই সময়ের স্মৃতি  কত দিন কত রাত পরে,ভিড়ে তারা বন্দরের কাছে। বিকেলের আলোতে বসে চায়ের দোকানে সব কথা ভেবে যায় একটি যুবকে সব অন্ধকার কখন নামবে এই পৃথিবীর বুকে, কখন ফিরবে সব পাখিরা নীড়ে,  কখন উঠবে সব তারাদের দল, অন্ধকার ফুড়ে সব শান্ত চারিদিকে, সব কোলাহল শেষে কখন ফিরবে সব ক্লান্ত দেহ বিছানার পরে।